কালিজিরা ফুলের এই মধুতে শতকরা ৩৮ ভাগ ফ্রক্টোজ,শতকরা ৩১ ভাগ গ্লুকোজ এবং শতকরা ১৭ ভাগ পানি।গ্লুকোজ ও ফ্রক্টোজের সমন্বয়ে তৈরি হয় অসমোলারিটি যা আমাদের শরীরে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।এ মধুর পাচক রসে বিদ্যমান হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ক্ষত স্থানের রোগজীবাণু নিরাময় করে।রাসায়নিক পরীক্ষায় জানা যায় যে, মধুতে আট প্রকার রাসায়নিক পদার্থ আছে। এর প্রধান উপাদান হলো সুগার বা চিনি। যার ভিতরে লেড উলোজোন ৩৯%, ডেকট্রোজ-৩৯%, সালটোজ – ৯%, প্র“কোজ-১%, ও সুক্রোজ-সামান্য পরিমাণে থাকে।ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৪, বি-৬, সি, ই, কে, ও ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ বিদ্যমান।
মধুর মধ্যে সবচেয়ে ঔষুধীগুন সমৃদ্ধ মধু হচ্ছে কালোজিরা ফুলের মধু।
কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য:-
দেখতে কালচে রঙের হয়।
খেতে একেবারে খেজুরের গুড়ের মত স্বাদ লাগে।
ঘ্রাণ টাও খেজুরের গুড়ের সাথে মিলে যায়।
মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হতে দেখা যায় না।
সাধারণত কালোজিরা ফুলের খাটি মধু জমে যেতে দেখা যায় না। তবে ধনিয়া ফুল সহ অন্যান্য ফুলের মধুর মিশ্রনের ফলে অনেক সময় সামান্য জমতে দেখা যায়।
শতভাগ খাঁটি কালোজিরা ফুলের মধুর জন্য ম্যাসেজ করুন অথবা সরাসরি ফোন করুন করুন।