-10%
খাবারের স্বাদ বাড়াতে ঘিয়ের জুড়ি নেই। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঘি বাজার থেকে কেনা হয়। খুব কম বাড়িতেই ঘি বানানো হয়।
কিন্তু বাজার থেকে কেনা ঘি সব সময় খাঁটি হয় না। লেবেলে ‘খাঁটি’শব্দটা বড় করে লেখে সবাই। কিন্তু তার পরেও যে ভেজাল থাকে, তার প্রমাণ অনেকবারই দেখা গেছে।
সাধারণত বাজারে পাওয়া অনেক ঘিতেই প্রচুর পরিমাণে সাধারণ বনস্পতি (ডালডা) ও পাম তেল থাকে। গন্ধের জন্য কিছুটা ঘি মেশানো হয়। সঙ্গে থাকে রং। অনেক সময় মহিষের দুধের ঘিয়ে রং দিয়েই বানিয়ে ফেলা হয় গাওয়া (গরুর দুধের) ঘি। কখনও আবার ভেজালের পরিমাণ এমনও হয় যেখানে এক কেজির মধ্যে ৬০০ গ্রাম ডালডা আর ৩০০ গ্রাম পাম তেল থাকে। বাকি মাত্র ১০০ গ্রাম খাঁটি ঘি। এর সঙ্গে অনেক সময়ে এমন রং ব্যবহার করা হয় যা আদৌ ভোজ্য নয়। ঘিয়ের মধ্যে দানা তৈরি করার জন্যও নানা কিছু মেশানো হয়।
ভেজাল ঘি এর মহা উৎসবে ইনশাআল্লাহ আমরা পৌছে দিব নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তৈরি করা ১০০% খাঁটি ” দুধের ক্রিম থেকে উৎপাদিত ঘি” আপনার হাতে।