প্রতিটি মসলা এর রয়েছে নিজস্ব কিছু আয়ুর্বেদ গুনাগুন।যেমন কোন কোন মসলা খাদ্যের পৌষ্টিকতা বৃদ্ধি করে এবং কিছু মসলা রোগের ঝুঁকি কমায়।
গবেষণা থেকে জানা যায়, মসলাদার খাবার ক্যানসার রুখতে সাহায্য করে। ঝাল, বা যেকোনো মসলাদার খাবার খেলে মাথার যন্ত্রণা, আর্থ্রাইটিস, এমনকি বমি বমি ভাব কেটে যায়। হাভার্ড এবং ‘চায়না ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’ এর তথ্য অনুযায়ী মসলাদার খাবার আয়ু বাড়াতেও সাহায্য করে। মসলার মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরে মেটাবলিজম বুস্ট করতে ভীষণ সাহায্য করে। ফলে সারাদিন কাজ করার এনার্জিও পাওয়া যায়। আবার ওজনও কমায়।
শর্ত হচ্ছে রান্নায় ভ্যাজাল মুক্ত মসলা ব্যবহার করা। ইসওদা ফুড দিচ্ছে এই বিষয়ে শতভাগ ভ্যাজালমুক্ত এবং সর্বচ্চ কোয়ালিটির মসলার নিশ্চয়তা।
ইসওদা আপনাকে দিচ্ছে একদম প্রান্তিক কৃষক থেকে সংগ্রহ করা নির্ভেজাল দেশে উৎপাদিত ধনিয়া গুড়। যা আপনার রান্নাকে করবে আরও সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর
👉খাঁটি ধনিয়া ও জিরার গুড়া শনাক্তের পদ্ধতি- ধনিয়া ও জিরার ভেজালটা সত্যিই দুঃখজনকও। এতে মেশানো হয় কাঠের গুঁড়া,ঘাসের বীজ,কয়লা ইত্যাদি যা সত্যিই স্বাস্থ্যের জন্যে মারাত্মক ক্ষতিকর। এক গ্লাস পানিতে জিরা কিংবা ধনিয়া গুঁড়া মিশিয়ে ঢেলে নিন কিন্তু ঘুটবেন না। মশলা খাঁটি হলে পানি পরিষ্কার থাকবে। কিন্তু মশলায় ভেজাল থাকলে কাঠের গুঁড়া পানির উপর ভেসে থাকবে। জিরার মধ্যে ভেজাল হিসেবে মৌরি মেশানো হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে পরখ করতে হবে জিরার স্বাদ ও গন্ধ। আসল জিরা হলে এর স্বাদ হবে ঝাঁঝালো ও গন্ধ হবে তীব্র।
চলুন আপনার সংগ্রহে থাকা ধনিয়া এবং জিরার গুড়া ভ্যাজার মুক্ত কিনা এখনি পরিক্ষা করা যাক।